• মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই যুদ্ধো পরিবারের সাথে মতবিনিময় করেন -হাফিজ ইব্রাহিম/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অ্যাম্বুলেন্স চালকের যতো অনিয়ম, এখন অবহেলায় রোগীর মৃত্যু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বরগুনা জেলা বিএনপির আংশিক আহবায়ক কমিটি ঘোষণা নজরুল ইসলাম মোল্লা আহবায়ক হুমায়ুন হাসান শাহীন সদস্য সচিব নির্বাচিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। পটুয়াখালীর দশমিনায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ‘আমার ছেলেরা এটা দিয়ে দুই পয়সা রোজগার করে, তুই কেন ডিও ছাড়াইলি?/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে গলায় কলা আটকে ৪ বছরের শিশুর মৃত্যু!/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। মুক্তিযোদ্ধার পক্ষের দল বিএনপি – হাফিজ ইব্রাহিম/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে মামলা করে বিপাকে পড়েছেন মামলার বাদী শামসুন নাহার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে অপ্র-প্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির নেতার সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টর উদ্বোধন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড: ১৭৮ বিডিআর জোয়ানের কারামুক্তিতে বাধা নেই,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ১৩৪ পঠিত
আপডেট: মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৫

ঢাকা, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫ (ক্রাইম বাংলা ): পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কারাগারে আটক ১৭৮ বিডিআর জোয়ানের কারামুক্তিতে বাধা নেই।

এর আগে গত রোববার হত্যা মামলায় নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালত থেকে খালাস প্রাপ্তরা বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিন পেয়েছেন। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর অস্থায়ী আদালতে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত শুনানি শেষে তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

আজ রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর বোরহান উদ্দিন বাসস’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালত থেকে খালাস প্রাপ্ত ১৭৮ জন বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিন পেয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকলে মুক্তিতে বাধা নেই।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা, খালাস পান ২৮৩ জন। হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচার কাজও শুরু হয়েছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহিদ পরিবারের সদস্যরা।

এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় বেধে দিয়েছে সরকার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ