• রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নওগাঁয় নবগঠিত কলেজ কমিটি পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা শিক্ষা মানুষকে রাষ্ট্রের উপযোগী করে গড়ে তোলে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা হৃদরোগ কেড়ে নিল ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালি জারিওয়ালাকে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ড. ইউনূসের জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাল তারেক রহমান,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কালীগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকীর আলোচনা সভা ও চারা গাছ বিতরণ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা রোববারেও ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ পালন করবেন এনবিআর ঐক্য পরিষদ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগামী নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসে সবচাইতে ভালো নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা চট্টগ্রামে বিএসটিআই’র স্বয়ংসম্পূর্ণ ল্যাবরেটরি উদ্বোধন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় সরকারী গাছ কাটা নিয়ে সংঘর্ষে আহত-২/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজুলেশন জাতিসংঘে গৃহীত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২৭৫ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২১


বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’’ রেজুলেশন সবার সম্মতিতে গৃহীত হয়েছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ।

শুক্রবার জাতিসংঘের বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বাংলাদেশের পক্ষে রেজুলেশনটি উত্থাপন করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা । বিশ্বব্যাপী শান্তির সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্র ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের প্রতি আহ্বান জানান।

রেজুলেশনটি উত্থাপনকালে দেওয়া বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, এ বছর রেজুলেশনটি আরও বেশি প্রাসঙ্গিক ও জরুরি কারণ বিশ্বব্যাপী আমরা কোভিড-১৯ অতিমারির নজিরবিহীন ও বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে চলেছি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথমবারের সরকারের সময় ১৯৯৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রেজুলেশনটি প্রথমবারের মতো গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজুলেশনটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন এবং ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি ফোরামের আয়োজন করে আসছে। এ বছর ৭ সেপ্টেম্বর উচ্চ পর্যায়ের এ ফোরাম অনুষ্ঠিত হয়। কোভিড পরবর্তী পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে সবার অন্তর্ভুক্তি এবং প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়ানোর সামর্থ্য অর্জনের বিষয়টি আরও এগিয়ে নিতে শান্তির সংস্কৃতি যে রূপান্তরধর্মী ভূমিকা পালন করতে পারে, তা তুলে ধরা হয় ফোরামটিতে।

এ বছর রেজুলেশনটিতে কোভিড-১৯ কালীন বাস্তবতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে উঠে এসেছে আয়, সুযোগ, তথ্য-প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার, সামাজিক সুরক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, স্বাস্থ্য পরিষেবা ও ভ্যাকসিনের নতুন চ্যালেঞ্জগুলোর ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান বৈষম্যগুলো। এছাড়া কোভিড-এর সময়ে লিঙ্গ বৈষম্য ব্যাপকতর হয়েছে; ঘৃণাত্মক বক্তব্য, কালিমা লেপন, বর্ণবাদ ও জাতিগত বিদ্বেষ অর্থাৎ যে সমস্ত বিষয় শান্তি বিপন্ন করে তোলে, তা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রেজুলেশনটিতে। সহনশীলতা, বৈষম্য বিলোপ, বহুত্ববাদ, মত প্রকাশ ও কথা বলার স্বাধীনতাসহ ঘৃণাত্মক বক্তব্য মোকাবিলা করার মতো বিষয়গুলো আরও এগিয়ে নেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে রেজুলেশনটিতে। প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই কোভিড পুনরুদ্ধার পরিকল্পনায় রাষ্ট্রগুলো যাতে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি কাজে লাগায়, সে আহ্বানও জানানো হয়েছে এবারের রেজুলেশনে।

রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রেজুলেশনটির প্রাসঙ্গিকতা বহুগুণে বেড়েছে, এর ফলে জাতিসংঘের প্রধান প্রধান কার্যাবলীতে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি বৃহত্তর পদচিহ্ন রাখতে পেরেছে এবং একটি প্রভাব সৃষ্টিকারী রেজুলেশনে পরিণত হতে পেরেছে।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক নিরাপত্তার প্রেক্ষাপটে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে প্রমাণিত যা বিশ্বশান্তি বজায় রাখতে জাতিসংঘ সনদের দায়বদ্ধতার পরিপূরক হিসেবেও ভূমিকা রেখে চলেছে।

এ বছর ১০৯টি দেশ বাংলাদেশের এ রেজুলেশনটিকে কো-স্পন্সর করেছে যা ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণা এগিয়ে নিতে একটি ব্যাপক সমর্থন। রেজুলেশনটির প্রতি অব্যাহত এ সমর্থন এবং প্রতি বছর সর্বসম্মতভাবে এটি গ্রহণ,


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ