• শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমরা কলাপাড়াবাসী সংগঠনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

নৌ পুলিশের কান্ড কারখানা, চলছে সিন্ডিকেট: ট্রলার চালককে দিয়ে মা ইলিশ মজুদ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২০৮ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২২

এম জাফরান হারুন, , পটুয়াখালীঃ পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার তেঁতুলিয়া নদী সংলগ্ন নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ট্রলার চালকের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ মা ইলিশ জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় দু’টি ডিপ ফ্রিজ জব্দ করা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) বিকালের দিকে দশমিনা হাজীরহাট নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পেছনে এ ঘটনা ঘটে। বিতর্ক উঠেছে ইলিশ রক্ষা অভিযান নিয়েও।

জানা গেছে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দশমিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দশমিনার হাজিরহাট নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পেছনে নৌ-পুলিশের বোট (ট্রলার) চালক মো. হাসেম সরদার ও রাসেল মৃধার বাসায় অভিযান চালায়। এ সময় দু’টি ডিপ ফ্রিজে জমিয়ে রাখা বড় সাইজের ৩শ’ টি মা ইলিশ আটক ও ফ্রিজ দু’টি জব্দ করে। অভিযানের খবর পেয়ে ইলিশ মজুত করা ব্যক্তিরা পালিয়ে যায়। আটক ইলিশ উপজেলার বিভিন্ন এতিখানায় বিতরণ করা হয়েছে।

স্থানীয় যুবলীগের এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, হাজিরহাট নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে আটক করা মজুতকৃত ইলিশ ফ্রিজে রেখে তাদের নিজস্ব সিন্ডিকেটের মাধ্যমে উচ্চ দামে বিভিন্ন এলাকার মানুষের কাছে বিক্রি করতেন।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মো. হাসেম সরদার বলেন, আমার ছোট ভাই নৌ-পুলিশের ট্রলার চালক। আমি মাছ কিনে ফ্রিজে রেখেছিলাম বিক্রি করার জন্য।

দশমিনা হাজিরহাট নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মো. সুরুজ ইলিশ মজুত ও বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ। হাসেম সরদার ও রাসেল মৃধা এখন আর নৌ-পুলিশের ট্রলার চালায় না।

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহাবুব আলম তালুকদার বলেন, যাদের বাসা থেকে ইলিশ মাছ আটক করা হয়েছে তারা দু’জন নৌ-পুলিশের ট্রলারচালক। নৌ-পুলিশ ট্রলার নিয়ে যখন অভিযানে যায় তখন মৎস্য বিভাগের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে তারা তাদের ট্রলারে নেয় না। তারা নিজেরাই অভিযানে নামে তাই তাদের ব্যপারে মৎস্য বিভাগের কিছু জানা নাই।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, ইলিশ রক্ষা অভিযান জোরদার করা হয়েছে এবং নদীতে নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ