আন্তর্জাতিক ডেস্কঃসীমান্তে চীনা ও ভারতীয় সেনাদের মধ্যে মারাত্মক এক সংঘর্ষ কেন্দ্র করে দেশ দু’টির মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। তবে চীন এবং ভারতের মধ্যে একবারই বড় ধরনের প্রথাগত সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল। সেটিও ১৯৬২ সালে। ওই যুদ্ধের পর বিগত দশকগুলোতে এশিয়ার এ দু’টি দেশ বিপুল সমরাস্ত্র সম্ভার গড়ে তুলেছে। সেই সঙ্গে পরমাণু শক্তিধর দেশ দু’টির মধ্যে বৈরিতাও বেড়ে চলেছে।
লাদাখের গলওয়ান উপত্যকায় ভারত ও চীনের সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে সোমবার (১৫ জুন) রাতে দু’পক্ষের বেশ কয়েকজন সেনা হতাহত হওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা হঠাৎ বহুগুণ বেড়ে যায়।এ দু’টি দেশের মধ্যে যুদ্ধের আশংকা কতটা? বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল এবং পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ বেধে গেলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে? ভারত বা চীন- কেউই কি আসলে এরকম একটা যুদ্ধ চায়? আর এরকম সংঘাতে বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রগুলো কেন উভয় সংকটে পড়বে?
প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ এবং কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চীনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মাহমুদ আলির সঙ্গে কথা বলেছেন বিবিসি বাংলার মিজানুর রহমান খান। চীন-ভারত সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রশ্ন নিয়ে তার বিশ্লেষণ:বলেন কিছু বিশ্লেষকগণ
You cannot copy content of this page