• শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল নোট চক্রের সদস্যরা, মিলছে না প্রতিকার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বোরহান উদ্দিন পৌর ছাত্রদলের উদ্যোগে আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিমের নির্দেশে উপহার বিতরণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নারীদের অংশগ্রহণ ছাড়া রাষ্ট্র কখনোই এগুতে পারবেনা …. তানিয়া রব/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দাউদকান্দিতে কাইয়ুম মেম্বারের বিরুদ্ধে ভাতা বাণিজ্যের অভিযোগ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জয় দিয়ে আফগানিস্তান সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নতুন সিরিজে নিয়ে আসছেন টিম রবিনসন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে কৃষি জমি অনাবাদি রাখার অভিযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)থেকে / ১৪০ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আদালতের ডিক্রী পেয়েও কৃষি জমি চাষাবাদ করতে পারছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। যেখানে এক তিল কৃষি জমি অনাবাদি রাখার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কড়া নির্দেশনা রয়েছে। সেখানে প্রায় ৫ একর ১৪ শতাংশ জমি অনাবাদি রাখতে হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ভুক্তোভোগী রাজিব তালুকদার। আদালত তার পক্ষে রায় দিলেও প্রতিপক্ষ সে রায়ের তোয়াক্কা না করে পেশি শক্তির বলে এ হেন কাজ করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের পূর্ব টিয়াখালী গ্রামের ৫নং ওয়ার্ড (টিয়াখালী মৌজা, জেএল নং- ১০) প্রায় কয়েক একর জমি অনাবাদি রয়েছে। পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে প্রায় অর্ধশত বছর ধরে এ জমি জারজিস তালুকদারের পুত্র রাজিব তালুকদার চাষাবাদ করে আসছে বলে জানান। হঠাৎ স্থানীয় কিছু কুচক্রিমহল ও তার বংশধরের কতিপয় লোক ওই জমি তাদের সম্পত্তি বলে দাবী করে। পরে তিনি জমি বুঝে পেতে কলাপাড়া সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে একটি দেওয়ানী মামলা করেন। যাহার মূল দেং মোং নং ৩৩৫/২০১৯। আদালত রাজিব তালুকদারের পক্ষে ডিক্রী প্রদান করে (দেং ডেং নং ০১/২০২৩)। আদালতের রায় পেয়ে জমি চাষাবাদ করতে গিয়েও তাকে ব্যর্থ হতে হয়। প্রতিপক্ষের পেশি শক্তির কাছে তিনি অসহায় হয়ে পরেন। তারা আদালতের রায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জমি চাষাবাদে বাধা দেয়। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে একাধিক বার সালিশ
বৈঠক হলেও মিলেনি কোন সুরাহা। ফলে চাষাবাদি জমি অনাবাদি রয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন রাজিব তালুকদার।
ভুক্তভোগী রাজিব তালুকদার বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি ভোগদখল ও চাষাবাদ করে আসছি। একটি পক্ষ ওই জমি তাদের বলে দাবী করলে আমি আদালতের সরনাপন্ন হই। বিজ্ঞ আদালত সকল কাগজ-পত্র পর্যালোচনা করে আমার পক্ষে রায় প্রদান করে। কিন্তু আদালতের রায়ের পরেও তাদের পেশি শক্তির
কারনে জমি চাষাবাদ করতে পারছিনা। তিনি এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ