• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

কলাপাড়ায় খাল খননের দাবি জানান কৃষকরা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)থেকে / ১৫১ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৩

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নে ভরাট হয়ে যাচ্ছে প্রায় ৪ কি:মি লম্বা এবং ৪০ ফুট প্রশস্থ খুদুরী ও ভাঙ্গর খাল। এরফলে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে প্রায় দেড় হাজার একর ফসলি জমি।
বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনসহ শুকনো মৌসুমে ক্ষেতে পানি সরবরাহ করে থাকে স্থানীয়রা। অথচ দীর্ঘবছর ধরে খননের অভাবে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে এ খালটি। বিভিন্ন জায়গায় সংকোচিত ও ভরাট হয়ে গেছে। আবার অবৈধভাবে বাঁধ দিয়ে পুকুর হিসেবে ব্যবহার করছেন অনেকে । তাই খালটি খনন করার দাবী জানান স্থানীয় কৃষকরা।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের লালুয়া ও গোলবুনিয়া মৌজার খুদুরী ও ভাঙ্গর খালটি দীর্ঘবছর ধরে অবহেলিত পরে আছে। বিভিন্ন জায়গা দখল
করে রেখেছে ভ‚মিদস্যুরা। যার যার বাড়ির সামনে দখল করে পুকুর হিসেবে ব্যবহার করছে। এতে প্রায় এক থেকে দেড় হাজার একর জমির কৃষকরা সমস্যার সম্মুখিন হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের অভাবে তলিয়ে যায় ফসলি জমি। ক্ষতিগ্রস্থ হয় স্থানীয় কৃষক। নষ্ট হয় কৃষি ফসল। আবার শের-ই-বাংলা নৌঘাটি হওয়াতে আটকে গেছে একটি মুখ। তাই অতিদ্রুত খালটি খনন করার দাবী জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় একাধিক কৃষক বলেন, খালটি খননের অভাবে কৃষি পন্য উৎপাদনে সমস্যা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে মাত্র দুই তিন ঘন্টা বৃষ্টি হলেই সমস্ত বিল তলিয়ে যায়। এতে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পরতে হয়। অথচ নদীর সুইজ মুখ পর্যন্ত খালটি খনন করে দিলে এ ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পেতে পারে।
উপজেলা কৃষি অফিসার এ.আর.এম সাইফুল্লাহ বলেন, খুদুরী ও ভাঙ্গর খালটিসহ উপজেলার অনেকগুলো খাল খননের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তারা খুব শিঘ্রই এ খালগুলোর খনন কাজ শুরু করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, খুব শিঘ্রই খালগুলো সরেজমিনে ঘুরে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে খালগুলো খনন ও পুন: উদ্ধারের বিষয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সহায়তা
কামনা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ