সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ জানান, বেশ কয়েকদিন একটি অশুভ চক্র ছাত্রলীগের ভাবমূর্তি ক্ষন্ন হয় করার জন্য আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুল মতিন খানের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন রকম অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। এতে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাংগঠনিকভাবে প্রতিবাদের পাশাপাশি বিভিন্ন রকম মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৬ই জুলাই সকাল দশটায় আমতলী উপজেলা চেয়ারম্যানের অনুমতি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর স্বারকলিপি দেয়ার জন্য আমতলী উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করি ছাত্রলীগ।
আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ আরও জানান, ওই মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে রওয়ানা হলে আকষ্মিকভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরা পারভীন আমাদের সামনে এসে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এবং আমাদের প্রানপ্রিয় সংগঠন ছাত্রলীগ সম্পর্কে অশালীন এবং আপত্তিকর মন্তব্য করে। শুধু তাই নয়, তিনি আমাদের হাতে থাকা বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত ব্যানার ছুড়ে ফেলে দেয়।
এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ। পাশাপাশি সাত দিনের মধ্যে এ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে এঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক দাবী জানায় ছাত্রলীগ। অন্যথায় তারা আওয়ামিলীগ ও অন্যান্য অঙ্গসংগঠনকে সাথে নিয়ে বৃহৎ কর্মসূচি ঘোষনা দেওয়ার কথা বলেছে, আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা জানান।