বেপরোয়া এ যুবলীগ নেতা বিএনপি সরকারের ক্ষমতাকালে, বাবা অাওয়ামীলীগ করলেও যোগ দেয় ছাত্রদলে, অাবার অাওয়ামীলীগ ক্ষমতায় অাসলে যোগ দেয় যুবলীগে।
উপজেলা অাওয়ামীলীগ নেতারা বলছেন নানা অাপকর্মে নিজেকে বাচাতে সরকার দলের রাজনীতিতে যোগ দেয় এরা। অার সুবিধা নিয়ে হয়ে যায় বেপরোয়া। আমতলী সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সহ-সভাপতি,অামতলী উপজেলা অাওয়ামীলীগ, মোতাহার মৃধা বলেন, ভ্রাম্যমান অাদালত সমাজের অনিয়ম ও নানা অাপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অার ঘটনার দিন জনসার্থেই ভ্রাম্যমান অাদালত চালাচ্ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
তবে বেপরোয়া যুবলীগ নেতার পক্ষে এখনও কাজ করছে জেলা যুবলীগ। বরগুনা জেলা যুবলীগ সভাপতি কামরুল অাহসান মহারাজ, বলেন, গ্রেফতারের পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাদী হয়ে তাকে হত্যা চেস্টা ও সরকারি কাজে বাদা দেয়ার অভিযোগে অামতলী থানায় ৩ জনের নামে ও ১০থেকে ১১ জনকে অজ্ঞাত রেখে একটি মামলা দায়ের করেন। তবে এদের মধ্যে এখনও গ্রেফতার হয়েছে মাত্র ২ জন। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরা পারভিন বলেন সরকারি কাজে বাধা। অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ। যথাসময়ের লঞ্চ ছাড়ার জন্য নির্দেশ দিলেও তা না মেনে। সামাজিক দূরত্ব স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা না করে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে লঞ্চ যাত্রার সহযোগিতা করে আরিফ। আমাকে হত্যার চেষ্টার হুমকি দেয় বলে জানা যায়।