• শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:২০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ইসির প্রস্তুতি সম্পন্ন, ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকেই জাতীয় নির্বাচন,,, বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা ছিল দেশের টার্নিং পয়েন্ট: ফখরুল,,, জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই: প্রেস সচিব,,, পাইকারিতে দাম কমলেও খুচরা বাজারে প্রভাব নেই,, গুম প্রতিরোধ অধ্যাদেশ অনুমোদন: সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, বিচার শেষ করতে হবে ১২০ দিনে,,, শুক্রবার ঢাকা ও গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে পাকিস্তানে টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে নিহত দুই বাংলাদেশি তরুণ,, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না: মির্জা ফখরুল,,, সহিংসতার স্থান নেই রাজনীতিতে”— অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিক্রিয়া,,

কলাপাড়ায় ৬ হাজার কৃষক পেল বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

রিপোর্টার: / ৮১ পঠিত
আপডেট: মঙ্গলবার, ১ জুলাই, ২০২৫

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

কলাপাড়ায় ৬ হাজার উপকারভোগী ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক পেল বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার। মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে কৃষকের মাঝে এ বীজ-সার বিতরন কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন কলাপাড়া ইউএনও মো. রবিউল ইসলাম। এসময় উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. আরাফাত হোসেন, প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব এসএম মোশারেফ হোসেন মিন্টু সহ উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় গনমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে খরিপ মৌসুমে কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় উফশী আমন ধান উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৬ হাজার ক্ষুদ্র, প্রান্তিক কৃষকের মাঝে ৫ কেজি উফশী আমন ধানের বীজ ও ২০ কেজি রাসায়নিক সার বিতরন করা হয়। হাইব্রীড মরিচ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৩০০ জনকে জনপ্রতি ১০ গ্রাম করে মরিচ বীজ দেয়া হয়। এছাড়া গ্রীষ্মকালীন উফশি জাতের শাক সবজি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৮০ জনকে ৫ প্রকারের বীজ দেয়া হয়। একই সাথে জনপ্রতি ৫টি করে ৩০০ জন কৃষককে নারিকেল চারা, ১৪০ জনকে লেবু চারা ও ৮০ জনকে আম চারা দেয়া হয়।
এছাড়া, ৫০০ প্রতিষ্ঠানকে তাদের উপযোগীতা অনুযায়ী নারিকেল চারা এবং ২২৫ প্রতিষ্ঠানকে তাল চারা দেয়া হয়। ১৪০০ শিক্ষার্থীর মাঝে নিম, বেল, জাম ও কাঁঠাল চারা বিতরন করা হয়।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘কৃষি বিভাগের এবছরের প্রনোদনা কর্মসূচীকে ঐতিহাসিক কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচী হিসেবে অভিহিত করা যায়। কেননা এক সাথে বিনামূল্যে এভাবে আর কৃষি প্রনোদনার বীজ, সার, ফলদ ও ঔষধী গাছের চারা বিতরন করা হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি ও খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জনে বর্তমান সরকারের নির্দেশে আমরা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শুধু অফিসে বসেই নয় সার্বক্ষনিক মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ