• বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও বাড়বে: সেনাসদর চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ,,,, রাসপূর্ণিমায় কুয়াকাটায় ঐতিহাসিক মতুয়া মহা-সম্মেলন ও পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়েছে এখন হালান্ড মেসি–রোনালদোর লেভেলে: গার্দিওলা,,, ঢাবির জুলাই আন্দোলনে সহিংসতা: ৪০৩ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ,, বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে মেহেরপুরে সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ,, মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা দেখিয়ে চাকরি, ইউএনও কামাল হোসেনের ডিএনএ টেস্টের সিদ্ধান্ত,,, সারা দেশের তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত,,, নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন রাজনৈতিক দল,,, টাঙ্গাইলে ‘সড়ক অগ্রাধিকার নির্ধারণ’ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত,,,

চলে গেলেন বরেণ্য অভিনেতা রবার্ট রেডফোর্ড,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ৪৭ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিনোদন
চলে গেলেন বরেণ্য অভিনেতা রবার্ট রেডফোর্ড
চলে গেলেন অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেতা-পরিচালক রবার্ট রেডফোর্ড। গত মঙ্গলবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রোভো শহরে নিজ বাড়িতে ঘুমের মাঝেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। রবার্ট রেডফোর্ডের মুখপাত্র গণমাধ্যমকে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন, জানিয়েছে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস। রেডফোর্ড ১৯৬৩ সালে ‘বেয়ারফট ইন দ্য পার্ক’ নাটকে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন। নাটকটিকে ১৯৬৭ সালে সিনেমায় রূপ দেওয়া হয়। সত্তর দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হলিউডের অন্যতম খ্যাতিমান তারকা। ১৯৭৩ সালে ‘দ্য স্টিং’ সিনেমার জন্য তিনি অস্কার লাভ করেন। ১৯৮০ সালে ‘ওর্ডিনারি পিপল’ নির্মাণের জন্য তিনি সেরা পরিচালক হিসেবে অস্কার পান। ছবিটি সে বছরের সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কারও পেয়েছিল। ১৯৯৪ সালে ‘কুইজ শো’ নির্মাণ করে আবারও অস্কারে মনোনয়ন লাভ করেন। রবার্ট রেডফোর্ড ১৯৮৫ সালে ‘আউট অব আফ্রিকা’ সিনেমায় অভিনয় করেন। এটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ সাতটি বিভাগে অস্কার লাভ করে। ‘দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য গান’ছবির পর অভিনয় থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন। রবার্ট রেডফোর্ড শুধু অভিনেতা-পরিচালক নন, স্বাধীন সিনেমার পৃষ্ঠপোষক হিসেবেও পরিচিতি লাভ করেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম স্বাধীন চলচ্চিত্র উৎসব ‘সানড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসব’র প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। অভিনয় থেকে উপার্জিত অর্থ দিয়ে তিনি এটি শুরু করেন। রবার্ট রেডফোর্ড ২০১৮ সালে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘মূলধারার সিনেমাই তখন সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতো। কিন্তু বাইরে আরও অনেক গল্প ছিল, যেগুলো বলার সুযোগ পেত না নির্মাতারা। আমি ভেবেছিলাম, তাদের একটা সুযোগ দিতে পারলে ভালো হবে। এখন ফিরে তাকালে আমি সেটাকে নিজের বড় অর্জন বলে আমি বিশ্বাস করি।’ ২০০২ সালে তাকে সম্মানসূচক অস্কার দেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ