• বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:৫২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় মিথাত ট্রেডার্স নামে এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে সরবত বিতরন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় এক নারীকে মারধর করে তার পরিধেয় জামা ছিড়ে ফেলে উল্টো তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের প্রতিবাদ সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লিমিটেড বোরহান উদ্দিন শাখা শুভ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি এবং নেপালের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির বাস ভাড়া পূর্ণ নির্ধারণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আতঙ্কে তৃণমূল বিএনপি:নোয়াখালীতে বেড়েছে খুন ও অস্বাভাবিক মৃত্যু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রহস্যময় ঐতিহ্যবাহী শাহ সূফী হযরত ইয়ারউদ্দীন খলিফা (রঃ) মাজার ও জীবনী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। তালতলীতে দুই ভুয়া ডিবি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীর গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন./দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ১৭৪ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২


এম.জাফরান হারুন, , পটুয়াখালী:: পটুয়াখালীর দশমিনায় নিজের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়েছেন সুমি (৩০) নামে এক গৃহবধূ। তিনি দশমিনা থানার এএসআই সহিদুল আলমের স্ত্রী। দীর্ঘদিন ধরে বাচ্চা না হওয়ায় মানসিক সমস্যা থেকে এমন কান্ড করেছেন বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে থানা সংলগ্ন ওই পুলিশকর্তার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। আহত সুমির শরীরের ৪৫ শতাংশের বেশি পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

দশমিনা থানা সংলগ্ন বাড়ির মালিক হারুন ফরেস্টার জানান, তার তৃতীয়তলা ভবনের নিচতলায় স্ত্রী নিয়ে থাকতেন দশমিনা থানার এএসআই সহিদুল আলম। বিয়ের পর দীর্ঘদিন ধরে বাচ্চা না হওয়ার কারণে প্রায়ই দুশ্চিন্তা ও পাগলামি করতেন সুমি। এ নিয়ে অনেক চিকিৎসক ও কবিরাজ দেখিয়েও কোনো লাভ হয়নি। তবে সহিদুল তার স্ত্রীর প্রতি সব সময় সন্তুষ্ট ছিলেন ও পারিবারিক কোনো কলহ ছিলনা বলে বাড়ির মালিকের দাবি।
ঘটনার দিন সহিদুলের স্ত্রী নিজের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেন। পরে তিনিসহ সুমির স্বামী ও থানার পুলিশরা তাকে উদ্ধার করে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে যান।

দশমিনা হাসপাতালের চিকিৎসক ডাক্তার জানিয়েছেন, ওই পুলিশ কর্তার স্ত্রী সুমির অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৪৫ শতাংশের বেশি আগুনে পুড়ে গেছে। তাকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিমে প্রেরণ করা হয়েছে। সেখান থেকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

এবিষয়ে দশমিনা থানার এএসআই সহিদুল আলমের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

দশমিনা থানা সুত্রে জানা যায়, এএসআই সহিদুলের স্ত্রী ঢাকায় আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। তাদের পারিবারিক কোনো কলহ ছিল না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ