• বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:৪৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় মিথাত ট্রেডার্স নামে এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে সরবত বিতরন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় এক নারীকে মারধর করে তার পরিধেয় জামা ছিড়ে ফেলে উল্টো তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের প্রতিবাদ সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লিমিটেড বোরহান উদ্দিন শাখা শুভ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি এবং নেপালের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির বাস ভাড়া পূর্ণ নির্ধারণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আতঙ্কে তৃণমূল বিএনপি:নোয়াখালীতে বেড়েছে খুন ও অস্বাভাবিক মৃত্যু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রহস্যময় ঐতিহ্যবাহী শাহ সূফী হযরত ইয়ারউদ্দীন খলিফা (রঃ) মাজার ও জীবনী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। তালতলীতে দুই ভুয়া ডিবি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


সেই চক্ষু ডাক্তার কবির’র বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার হওয়ায় দৌড়ঝাপ শুরু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ১৬৯ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২


এম.জাফরান হারুন, পটুয়াখালীঃ পটুয়াখালীর বাউফলে বাউফল অন্ধ কল্যাণ চক্ষু হাসপাতালের সেই ভুয়া চক্ষু ডাক্তার এম এইচ কবিরের বিরুদ্ধে ” বাউফলে ভুয়া চক্ষু ডাক্তার কবিরের ভুল চিকিৎসায় চোখ হারানোর পথে রোগী ” শিরোনামে সংবাদ প্রচার হওয়ায় দৌড়ঝাপ শুরু হয়ে গেছে।

ওই চক্ষু ডাক্তার এম এইচ কবির বাউফল পৌরশহরের গোলাবাড়ি ব্রীজ সংলগ্ন বাউফল অন্ধ কল্যাণ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক। তিনি উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডভূক্ত দ্বিপাশা গ্রামের বাসিন্দা মৃত সানু হাওলাদারের ছেলে।

হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট নাম না বলা শর্তে জানান, চক্ষু ডাক্তার এম এইচ কবিরের চিকিৎসা ভালো না যা একাধিক অভিযোগ কাছে আসে। এনিয়ে অনেকের মাঝে দেখেছি ক্ষোভ ও অসন্তোষ। এদিকে এক রোগীকে ভুল চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে তা সংবাদ প্রচার হওয়ার পরপরই ওই চক্ষু ডাক্তার বিভিন্ন মহলে দৌড়ঝাপ শুরু করে দিয়েছেন। চালাচ্ছেন একেরপর এক তদবির। আবার অন্যান্যদের দিয়েও চালাচ্ছেন তদবির।

এবিষয়ে পটুয়াখালী সিভিল সার্জন প্রতিবেদককে বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) ভুক্তভোগী জাকির হোসেন ও তার স্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে ওই চক্ষু ডাক্তারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল-আমিন ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএস প্রশান্ত কুমার সাহা ওই চক্ষু ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন বলে প্রতিবেদককে জানান। তারই ধারাবাহিকতায় নিজেকে বাচাতে এহেন কাজ করছেন তিনি। এদিকে রোগী তার চোখ দুটো নিয়ে কাতরানো সহ ঢাকাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ