এমদাদুল হকঃচট্টগ্রাম সিএমপিতে কর্মরত এ.এস.আই জান্নাতুল মাওয়া মুন্নীকে সমনজারি এবং তাঁর স্বামী রেজাউল করিমকে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছেন খাগড়াছড়ি বিজ্ঞ আমলী আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ফরহান ইস্তিয়াক।
আদালত সুত্রে জানাযায়, ১১ অক্টোবর ২২ইং রামগড় উপজেলার দক্ষিণ গর্জনতলীর বাসিন্দা মোজাফফর আহমদ’র ছেলে মাওলানা কামাল উদ্দীন বাদী হয়ে আদালতে দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। আত্নীয়তার সুত্র ধরে ব্যবসার করা নামে ১৯,৬০,০০০ (উনিশ লাখ ষাট হাজার) টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করে। টাকা ফেরত চাইলে আজকাল দিবো বলে সময়ক্ষেপণ করে রেজাউল করিম দেশ ত্যাগ করে বিদেশে পাড়ি জমান।এদিকে আসামীর স্ত্রী এ.এস.আই জান্নাতুল মাওয়া মুন্নীও মোবাইল নাম্বার বদল করে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, চট্টগ্রাম সিএমপিতে কর্মরত এ.এস.আই জান্নাতুল মাওয়া মুন্নীর যোগসাজশে তাঁর স্বামী রেজাউল করিমকে দিয়ে ব্যবসার ফন্দি করে মামাতো ভাই মাওলানা কামাল উদ্দীনের কাছ থেকে টাকা আত্মসাৎ করে নেয়। বাদী মাওলানা কামাল উদ্দীন ও আসামী জান্নাতুল মাওয়া মুন্নী এবং তাঁর স্বামী রেজাউল করিম উভয়ের স্হায়ী বাড়ি কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার বদরখালী এলাকায়। বাদীর পক্ষে নিযুক্ত আইনজীবী এডভোকেট আক্তার উদ্দীন মামুন জানান আসামীদেরকে ১৪ সেপ্টেম্বর ২২ইং লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয় আত্মপক্ষের জন্য। চেয়েছিলাম যেহেতু উভয় আত্নীয় বসলে একটা সমাধান হলে কারোই সম্মানহানী হবেনা। কিন্তু আইনকে বৃদ্ধা আঙ্গুলী দেখায়, তাই আদালতের স্মরনাপন্ন হলাম, মহামান্য আদালতের কাছে আমাদের আর্জি বুঝানোর চেষ্টা করেছি , আদালত ১নং আসামী রেজাউল করিমকে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি এবং ২নং আসামী এ.এস. আই জান্নাতুল মাওয়া মুন্নীকে সমনজারি করেন।
You cannot copy content of this page