• বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ১১:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শিংলা বালুকা ছালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসায় অভিভাবক সমাবেশ–২০২৫ অনুষ্ঠিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের অবিস্মরণীয় জয়,,, জামায়াতের নেতাকর্মীরা প্রতিশোধ নেয়নি—মিরপুরে সমাবেশে জামায়াত আমির,,, আ. লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না—আবারও উল্লেখ করলেন প্রধান উপদেষ্টা,,, আবারও স্বর্ণের দাম কমলো বিশ্ববাজারে,, আনসারের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনার অনুমোদন: অর্থ উপদেষ্টা,,, রাজধানীতে প্রতি মাসে গড়ে ২০টি হত্যা: ডিএমপি,,, দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচারে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার,,, মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,,

বাংলাদেশ-পূর্ব তিমুরের সম্ভাবনাময় খাতগুলোকে কাজে লাগানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ১১৭ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঢাকা, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ (ক্রাইম বাংলা ) : রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশ ও পূর্ব তিমুরের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতগুলোকে কাজে লাগিয়ে দু’দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানান।

আজ সোমবার বঙ্গভবনে সফররত পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস হোর্তা রাষ্ট্রপতির সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশে অনেক দক্ষ চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ, তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞসহ স্নাতক ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি রয়েছেন… এই দক্ষ জনশক্তিকে কাজে লাগাতে পারে পূর্ব তিমুর।’

বাংলাদেশ ও পূর্ব তিমুরের উন্নয়নের সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রসমূহকে কাজে লাগাতে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

বিকেলে বঙ্গভবনে পৌঁছুলে পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি। পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মানব সম্পদ উন্নযয়নের গুরুত্ব উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং উচ্চশিক্ষার জন্য সহযোগিতার নতুন নতুন ক্ষেত্র খুঁজে বের করতে দু’দেশের একসঙ্গে কাজ করার ওপর জোর দেন।

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস হোর্তাকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, পূর্ব তিমুরের কোন প্রেসিডেন্টের এটাই বাংলাদেশে প্রথম সফর।

রাষ্ট্রপতি দু’দেশের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা, দারিদ্র দূরীকরণ, চিকিৎসা, অবকাঠামো ও মানব সম্পদ উন্নয়ন, জ্বালানি এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

তিনি আশা করেন যে, তাঁর এ সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও পূর্ব তিমুরের কূটনৈতিক সম্পর্কের পাশাপাশি দেশের জনগণের মধ্য যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, স্বাধীনতার পর পূর্ব তিমুরকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম সারির দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।

বাংলাদেশে পূর্ব তিমুরের অনারারি কনস্যুলেট চালু করার উদ্যোগকেও স্বাগত জানান তিনি।

রাষ্ট্রপতি আশা করেন এর ফলে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগসহ বহুপক্ষীয় সহযোগিতা আরও বেগবান হবে।

সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং রাষ্ট্রপতির সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। পরে, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস-হোর্তা পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

এর আগে রাষ্ট্রপতি বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবারবর্গকে দেওয়া এক সংবর্ধনা ও উপহার বিতরণী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

এ সময় সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ