• সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
লৌহজংয়ে মা ইলিশ সংরক্ষণে অভিযান: ১০ জেলে আটক, ৩৫ কেজি ইলিশ জব্দ,,,, শিক্ষকদের দাবিতে বিএনপির নীতিগত সংহতি: রাজনীতির মানবিক দিক কি জাগছে? জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক: ইইউ রাষ্ট্রদূত,,, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো সেকশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড,,,, কলাপাড়ায় এসডিএফ’র উদ্যোগে স্টেকহোল্ডার কর্মশালা অনুষ্ঠিত,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় যুবদলের সাংগঠনিক সভা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রোববার থেকে মেট্রোরেলের চলাচল সময় বাড়ছে, নভেম্বরেই বাড়বে ট্রিপ সংখ্যা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করতে হাঁস বিতরণ — মানবিক রফিকের অনন্য উদ্যোগ,, কলাপাড়ার মহিপুরে সুশীলনের উদ্যোগে নারীদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

মেস মালিকদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট।

রিপোর্টার: / ৫৩৪ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ৪ জুলাই, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদোক  শিক্ষার্থীদের মালামাল ও সার্টিফিকেট নষ্টের ঘটনায় জড়িত মেস মালিকদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট।

শুক্রবার (৩ জুলাই) সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ঢাকা নগর শাখার সভাপতি রাফিকুজ্জামান ফরিদ ও সাধারণ সম্পাদক অরূপ দাস শ্যাম এক যুক্ত বিবৃতিতে এ দাবি জানান।নেতৃবৃন্দ বলেন, সারা বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির যে প্রকোপ চলছে, বাংলাদেশও তার বাইরে নয়। এই সংকটের ফলে ১৮ মার্চ থেকে সকল শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। ফলে শিক্ষার্থীরা হল এবং মেস ছেড়ে বাড়ি চলে যান। সারাদেশে প্রায় ৫০ লাখ শিক্ষার্থী আছেন যারা মেস, সাবলেট, হল ভাড়া করে থাকেন। এর মধ্যে ৫-৭ লাখ শিক্ষার্থী ঢাকায় মেস-সাবলেট করে থাকেন এবং তাদের জীবিকার প্রধান উৎস হলো টিউশন। কিন্তু বর্তমানের করোনা সংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের টিউশন নেই। ফলে টিউশন না থাকায় ছাত্ররা

ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছেন। আবার হঠাৎ করে লকডাউন হওয়ায় অনেক ছাত্র বাড়ি যেতে পারেননি। ফলে তারা খেয়ে-না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এই অবস্থায় বাসার মালিকেরা বাসাভাড়ার জন্য ক্রমাগত চাপ দিয়ে যাচ্ছেন।

নেতারা বলেন, সর্বশেষ আমরা দেখলাম গতকাল বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে এসেছে ৩৫ হাজার টাকার জন্য ৮ জন শিক্ষার্থীর সনদপত্র ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছেন ধানমন্ডি এলাকার এক মেস মালিক। এছাড়া পূর্ব রাজাবাজার এলাকার একটি মেসে প্রায় ১৩০ জন শিক্ষার্থীর মালামাল ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছেন মেসের কেয়ার টেকার। মেস মালিকরা কতটা অমানবিক হতে পারে! অথচ এই সময়ে সবচেয়ে প্রয়োজন ছিলো মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। অপরদিকে রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিলো শিক্ষার্থীদের এই সংকটে

সংকটে পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু এই বিষয়ে আমরা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রকে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখিনি।

শিক্ষার্থীদের সংকট নিরসনে মেস ভাড়া মওকুফে রাষ্ট্রীয় প্রজ্ঞাপন জারি এবং শিক্ষার্থীদের হয়রানি ও মালামাল, সার্টিফিকেট নষ্টের ঘটনায় জড়িত মেস মালিকদের জরুরী আইনের আওতায় আনা হোক সুষ্ঠু বিচারের দাবি করেছেন শিক্ষার্থীরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ