• শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৬:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি বানানোর নিয়ম,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এক নজরে দেখে নিন কে কার মুখোমুখি হচ্ছে শেষ ষোলোয়,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ডুন’ পরিচালকের হাত ধরে ফিরছেন জেমস বন্ড,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ইন্দুরকানীতে ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে শহীদ হন মনির হোসেন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিতর্কিত তিন নির্বাচনের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আইন মন্ত্রণালয় আগামী ৬ মাসে ২০ হাজার মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করবে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগে স্থানীয় নির্বাচন দরকার, বললেন নুর,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বহুতল ভবন নয়, দীর্ঘশ্বাসের স্তূপ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এবার দক্ষিণ লেবানলে বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


ব্যাবসার কাজে কোন ধরনের লাইসেন্স লাগেনা,উখিয়ার সাদ্দাম/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন,কক্সবাজার থেকে। / ১৫১ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪


মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন।। 
কক্সবাজারের উখিয়ায় বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই কথিত লেভেল লাগিয়ে অবৈধভাবে ব্যাটারির পানি বিক্রি করেন উখিয়ার সাদ্দাম মটরসের স্বত্তাধিকারী সাদ্দাম। সম্প্রতি প্রশাসন অভিযান চালিয়ে জরিমানাও করেছেন তাকে। তবে এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশাসনের উদ্দেশ্যে আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, লাইসেন্সের কোন কাজ নাই, লাইসেন্স লাগবে না টাকা দিলে।এতে সমালোচনার সৃষ্ট হয়েছে। এর আগে উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সালেহ আহমেদ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকা এবং বিএসটিআইয়ের অনুমোদনবিহীন ব্যাটারির পানি উৎপাদনের দায়ে সাদ্দামকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড দেন। এরপরই ফেসবুকে এ মন্তব্য করেছেন তিনি। এনিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
গত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) তার অনুমোদনহীন কারখানায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে বিএসটিআই ও উখিয়া উপজেলা প্রশাসন।
এদিকে অভিযানের পরও বন্ধ হয়নি সাদ্দামের অবৈধ ব্যাটারির পানি বাণিজ্য। কৌশল পাল্টে উখিয়ার ডিগলিয়া পালংয়ের চারকাঠির কারখানায় উৎপাদন কমিয়ে উখিয়া পল্লীবিদ্যুৎ অফিস সংলগ্ন দোকান ঘর লাগোয়া টিনশেডের ঘরে উৎপাদন অব্যাহত রেখে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
উখিয়া ভূমি অফিসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্রের দাবী, অভিযানের পর তদবির নিয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি)’র কাছে গিয়েছিলেন সাদ্দাম। তবে সহকারী কমিশনার (ভূমি) তার সাথে সাক্ষাৎ করেন নি। ফলশ্রুতিতে ফেসবুকে তিনি এই দাম্ভিক উক্তি করেন।
এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সালেহ আহমেদ জানান, ” সাদ্দামকে জরিমানার সাথে সতর্কতা করা হয়েছিলো। এরপরও যদি প্রতিষ্ঠানটি উৎপাদন অব্যাহত রাখে তাহলে কারাদণ্ড সহ কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ফেসবুকে মন্তব্যের ব্যাপারে জানতে চাইলে সাদ্দাম জানান, তাঁর বিভিন্ন কাগজপত্র আছে, তবে তিনি স্বীকার করেন বিএসটিআই এর অনুমোদন নেই তার কাছে এবং প্রয়োজন নেই মনে করে সংগ্রহ করেননি। তিনি আরো জানান, অর্থদণ্ড পেয়ে বর্তমানে তিনি বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ