• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

ওসি প্রত্যাহার এএসআইকে চড় মারা আলোচিত।

রিপোর্টার: / ৩৬৬ পঠিত
আপডেট: মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০

মোঃ জুলহাস মিয়া,বরগুনা:  মেজর (অব.) সিনহা নিহতের ঘটনায় গ্রেফতার সিনহার সহযোগী সিফাতের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে লাঠিপেটা ও এএসআইকে চড় মারার ঘটনায় বরগুনার বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াস আলীকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মফিজুল ইসলাম।
এঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মফিজুল ইসলামকে প্রধান করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা রবিবার (৯ আগষ্ট) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। সোমবার এই তদন্ত কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানিত হলে মঙ্গলবার (১১ আগষ্ট) দুপুরে তাকে প্রত্যাহার করা হয়।
কক্সবাজারে পুলিশের গুলিতে মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদের মৃত্যুর পর গ্রেফতার ও কারাবন্দী হন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম এ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের ছাত্র শাহেদুল ইসলাম সিফাত।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সিফাতের মুক্তির দাবিতে শনিবার দুপুর ১২টায় সিফাতের জন্মস্থান বরগুনার বামনায় মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু করে তার সহপাঠীরা। মানববন্ধনে হঠাৎ পুলিশ এসে ব্যানার ফেস্টুন ছিনিয়ে নেয়। এরপর লাঠিচার্জ শুরু করলে মানববন্ধন পণ্ড হয়ে যায়। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
মানববন্ধনকারীদের অভিযোগ ছিল, তারা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন করছিলেন। হঠাৎ সেখানে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে হাজির হন বামনা থানার ওসি মো. ইলিয়াস আলী। পুলিশ প্রথমেই মানববন্ধনের ব্যানার ও মাইক ছিনিয়ে নেয়। এরপরও সিফাতের বন্ধুরা মানববন্ধন চালিয়ে গেলে ওসি দৌড়ে এসে নিজেই লাঠিপেটা শুরু করেন। একই সঙ্গে তিনি মানববন্ধনে অংশ গ্রহণকারীদের দুষ্কৃতিকারী বলে উল্লেখ করে বলে জানা যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ