• শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমরা কলাপাড়াবাসী সংগঠনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

প্রধান শিক্ষক জুনায়েত খানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও অভিযোগের পাহাড়,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ১৭৫ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪

মোঃনাহিদুল হক কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।। টাকা ছাড়া মেলেনা সার্টিফিকেট। প্রায়ই বিদ্যালয়ে থাকেন অনুপস্থিত। শিক্ষার্থীদের পাঠদানে থাকেন বিরত। উত্তোলন করেন না জাতীয় পতাকা। শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সাথে করেন খারাপ আচরন। আত্মসাৎ করেছেন বিদ্যালয়ের টিউশন ফি সহ বিভিন্ন ফান্ডের টাকা। বে আইনি ভাবে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ নেয়ায় আদালতে মামলা চলমান। এমনি একাধিক অভিযোগের পাহাড় রয়েছে মানুষ গড়ার কারিগর কলাপাড়ার লালুয়া এস কে জে বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.জুনায়েত হোসেন খান এর বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগী অভিভাবক দুদাল বলেন, ওই স্কুল থেকে আমার মেয়ে তুলি জে এস সি পাশ করেছে। তার সার্টিফিকেট আনতে গেলে ৫০০ টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে সার্টিফিকেট দিবেনা। পরবর্তীতে শিক্ষা অফিসারকে আমার মেয়ে জানালে সে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান।
স্কুলের দাতা সদস্য ও অভিভাবক মো. জরিুল ইসলাম এবং লুৎফর জানান, সে একজন অবৈধ শিক্ষক। স্কুলের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের সাথে খারাপ আচরন করে। সার্টিফিকেটের জন্য টাকা দাবি করে। সে ছিল লালুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। দলের প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করেছে। সে স্কুলের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেনা। আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক বলেন, কোন প্রকার কারন ছাড়াই শিক্ষকদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরন করেন। আর্থিক অনিয়ম চরমে, তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে বলে জানান শিক্ষকরা।
ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মো.শাহাবুদ্দিন বলেন, আমাদের ভুল বুজাইয়া তিনটি কাগজে স্বাক্ষর নিয়েছে একটি কাগজ প্রধান শিক্ষক নিয়োগে ব্যবহার করেছে। অন্য একটি কাগজ দিয়ে স্কুলটি এখান থেকে অন্যত্র সরানোর কাজে ব্যবহার করেছে। বাকি কাগজটি দিয়ে চতুর্থ শ্রেনীর নিয়োগে ব্যবহার করে ২০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছে। কাউকে না জানাইয়া স্কুলের বিভিন্ন ফান্ডের টাকা আত্মসাৎ করেছে। মাসে ৫ দিনও ক্লাসে উপস্থিত থাকেনা। সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে অবৈধ ভাবে নিয়োগ নেয়ায় আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।
এস কে জে বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.জুনায়েত হোসেন খান বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
কলাপাড়া উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজার মো. মনিরুজ্জামান বলেন, লিখিতভাবে অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.রবিউল ইসলাম জানান, লিখিতভাবে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ