মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন।।
কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জের পালংখালী মোছারখোলা বনবিটের আওতাধীন বনভূমিতে অবৈধ স্হাপনা, বনভূমি দখল করে বিক্রি,পাহাড় কেটে মাটি পাচারের বৈধতা দিচ্ছেন এমটাই অভিযোগ বিট কর্মকর্তা বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে। অপরাধ করতে বিট কর্মকর্তার চাহিদামত টাকা দিলে বৈধতা দিয়ে থাকে বলে এলাকাবাসীর অবিযোগ।টাকার বিনিময়ে সরকারি বনাঞ্চলে অবৈধ স্থাপনা নির্মান সহ নানান অপরাধে সহযোগিতা করলেও উর্ধবতন কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না।
অনুসন্ধানে উঠে আসে,মোছারখোলা বনবিটের চিহ্নিত ভুমিদস্যু, গাছ খেকো,বনভূমি ও দখলকারীদের সাথে বিট কর্মকর্তা বেলাল মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তাদের সাথে আতাঁত করে সরকারি সম্পদ ধ্বংস করে নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।মোছারখোলা বিটের জামবনিয়া, মোছারখোলা, ছোয়ানখালী সহ বিভিন্ন স্হানে বনভূমিতে স্থাপনা নির্মান,পাহাড় কেটে মাটি পাচারে সহযোগিতা করে সরকারি বনভুমিকে বিরানভুমিতে পরিনত করে আসছে দেখার যাতে কেউ নেই বললেই চলে।সামাজিক বনায়ন ও সূফল প্রকল্পের বাগানে চারা রোপন করতে পার্শ্ববর্তী রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে শ্রমিক এনে বাগানের কাজ করা হয়, বাগানের জঙ্গল কাটা ও পরিচর্যা ও রোহিঙ্গা শ্রমিক দিয়ে কাজ করা হয় বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। রোহিঙ্গা শ্রমিক দিয়ে কাজ করানোর ফলে স্হানীয় বাসিন্দারা বাগানের কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে দাবী করেন সচেতন মহল।