যায়। অস্ত্র কারা আনছে, কারা ব্যবহার করছে, যোগানদাতা কারা সেসব খুঁজে বের করা জরুরি। সীমান্তপথে এক পক্ষ অস্ত্র হস্তান্তর করছে, আরেক পক্ষ গ্রহণ করে সারা দেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে। শুধু সমতল নয়, পাহাড়েও এখন সন্ত্রাসী ও জঙ্গিগোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র যাচ্ছে। তারা এসব অস্ত্র দিয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। এই প্রশিক্ষিত জঙ্গিরা যে আগামী নির্বাচনি কোনো পক্ষের হয়ে ব্যবহৃত হবে না সেটাও বলা যায় না। তাই অবৈধ অস্ত্রের কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (অপারেশনস) মো. আনোয়ার হোসেন জানান, নির্বাচনের আগে পুলিশের বিশেষ অভিযানের পরিকল্পনা রয়েছে। ওই সময় বৈধ অস্ত্রগুলো কোথায় আছে, তার হিসাব মেলানো হবে এবং জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হবে। পাশাপাশি অবৈধ অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে জোর অভিযান সব সময়ই চলে। প্রতি মাসের ক্রাইম কনফারেন্সে অবৈধ অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের প্রতি ইউনিটগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়।