• বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:১০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দুর্নীতিবাজদের সময় শেষ, গড়বো সোনার বাংলাদেশ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুয়াকাটায় প্রায় ৫ কোটি টাকার সৈকত সড়ক সমুদ্র গর্ভে বিলীন, দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত শুরু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। শ্রীহীন হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা।সমুদ্রে বিলীন হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ও দর্শনীয় স্থান গুলো/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় কেঁচো সার উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ভোলার লালমোহনে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা অন্তর্ভুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুয়াকাটায় কর্মরত সাংবাদিকদের মানববন্ধন/দৈনিক ক্রাইম বাংল।। কলাপাড়ায় দুই কেজি গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাগাছের ভেলায় ভেসে বানভাসী মানুষের ব্যতিক্রমী সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সাংবাদিক তুহিন হত্যাকারীদের বিচার ফাঁসির দাবিতে বাউফলে সাংবাদিকদের মানববন্ধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

কলাপাড়ায় অবৈধভাবে খাল দখল/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)থেকে / ১৪৩ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪


কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অবৈধভাবে খাল ভরাট করে দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের এলেমপুর গ্রামের মধ্যদিয়ে প্রবাহমান উয়ারিয়া-ধুলাহার খালের এক-তৃতীয়াংশ ভরাট করার চিত্র ফুটে উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা মৃত রফিক ঘরামীর ছেলে সরোয়ার ঘরামী অবৈধ ভাবে দখল করছে বলে জানা যায়। তিনি খালের মাটি দিয়েই তার জমি সংলগ্ন খালের অংশ ভরাট করে দখলে নিচ্ছে। অথচ প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রকাশ্যে খাল দখলে নেয়ায় স্থানীয়দের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।

সরেজমিনে জানা যায়, নীলগঞ্জ ইউনিয়নের এলেমপুর গ্রামের উয়ারিয়া-ধুলাহার খালটি ওই এলাকার একটি ঐতিহ্যগত খাল। এ খাল থেকে মাছ আহরন করে অধিকাংশ মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। শুকনা সিজনে শুকিয়ে গেলেও বার্ষা মৌসুমে পানিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ থাকে এ খালটি। অথচ দখলবাজদের শকুনি চোখের নজরে পরে খালটি আজ মরা খালে পরিণত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ধীরে ধীরে ভরাট হয়ে খালটি তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য হারাতে বসেছে। এতে বিপাকে পরছে স্থানীয় মৎস্যজীবী পরিবারগুলো।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দারা বলেন, একসময় বিস্তর্ণ এলাকাজুড়ে এ খালটির অবস্থান ছিলো। কিন্তু দখলবাজদের নজরে পরে খালটির আকার এখন ছোট হয়ে যাচ্ছে। যে যার মতো ভরাট করে দখলে নিচ্ছে। জানতে চাইলে বলে রেকর্ডীয় সম্পত্তি তাই ভরাট করছি।
এবিষয়ে অভিযুক্ত সরোয়ার ঘরামির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এস.এ পর্চানুযায়ী এটি আমার রেকর্ডীয় সম্পত্তি। তাই ভরাট করছি।” কিন্তু বিএস পর্চায় এটি সরকারী খালে রেকর্ডভুক্ত হয়েছে বলে তিনি স্বীকার করেন। তাহলে কিভাবে এ খালটি সে নিজের বলে দাবী করছেন তার সদুত্তর তিনি সাংবাদিকদের দিতে পারেননি।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হলাম। দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ