• সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ: নতুন কর্মসূচির ইঙ্গিত,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারে আইন মন্ত্রণালয়ে সরাসরি আবেদন করা যাবে,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। ধর্মনিরপেক্ষতার প্রস্তাবেও আপত্তি, পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের অবস্থান চায় বিএনপি,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। সংগ্রাম শেষ হয়নি, গণতন্ত্র এখনো দূরে: ফখরুল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। ভোলা-বরিশাল সেতু, মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগের দাবীতে ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ সমাবেশ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। নওগাঁর বদলগাছীতে ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন- জনদূর্ভোগ চরমে/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর বিমানের কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ফ্যাসিস্ট আ.লীগ সভাপতির ইসলামী আন্দোলনে যোগদান/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ার দ্বীন এলাহী দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি হলেন মোস্তাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


দেশমাতৃকার সুরক্ষায় সেনাবাহিনী সর্বদা পাশে থাকবে: সেনাপ্রধান,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ৩৬ পঠিত
আপডেট: মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫


বাংলাদেশের রক্ষা ও সমৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনী সর্বদা এক শক্তিশালী স্তম্ভ হিসেবে অবস্থান করছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসস্থ আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এই কথা ঘোষণা করেন, “সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে” – যা দেশের রক্ষা, শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতিচ্ছবি।

অনুষ্ঠানটি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধা ও শহীদ যোদ্ধাদের পরিবারকে সম্মান জানানোর জন্য আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে ৭২ জন আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সেনাপ্রধান তাঁর বক্তব্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে দেশের ইতিহাসের এক যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করে, তরুণ সমাজের উদ্দীপনা ও ন্যায়সংগত দাবির প্রতি তাঁদের অনুপ্রেরণাকে জাতির গর্ব হিসেবে চিহ্নিত করেন।

তিনি আরও বলেন, “দেশপ্রেম, জাতীয়তাবোধ, সততা, মানবিকতা ও নিয়মানুবর্তিতার সমন্বয়ে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করলে, আমাদের দেশ সমৃদ্ধির শিখরে আরোহণ করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জাতিতে পরিণত হবে।” সেনাপ্রধান সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বপ্ন পূরণের জন্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

এছাড়া, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহত যোদ্ধাদের প্রতিটি পরিবারের প্রতি আর্থিক সহযোগিতার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, যা তাঁদের পেশাদার সাহসিকতা ও আত্মত্যাগকে সম্মান জানানোর এক বাস্তব প্রয়াস।

এই ঐক্যবদ্ধ মনোভাব ও অটল প্রতিশ্রুতিই দেশের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির অন্যতম ভিত্তি, যা সকল নাগরিকের আস্থা ও আস্থা বৃদ্ধি করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ