• শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি বানানোর নিয়ম,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এক নজরে দেখে নিন কে কার মুখোমুখি হচ্ছে শেষ ষোলোয়,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ডুন’ পরিচালকের হাত ধরে ফিরছেন জেমস বন্ড,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ইন্দুরকানীতে ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে শহীদ হন মনির হোসেন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিতর্কিত তিন নির্বাচনের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আইন মন্ত্রণালয় আগামী ৬ মাসে ২০ হাজার মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করবে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগে স্থানীয় নির্বাচন দরকার, বললেন নুর,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বহুতল ভবন নয়, দীর্ঘশ্বাসের স্তূপ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এবার দক্ষিণ লেবানলে বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


মৃত প্রবাসীর স্ত্রীর টাকা আত্মসাতের অভিযোগ বামনায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।

রিপোর্টার: / ৩০২ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০


মোঃজুলহাস মিয়া বরগুনাঃ 
বামনা উপজেলার ডৌয়াতলা ইউনিয়নের বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে মৃত প্রবাসীর স্ত্রীর টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে প্রবাসীর স্ত্রী রুমা বেগম সংবাদ সম্মেলন করেছেন। রোববার দুপুরে বরগুনা সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, রুমার বাবা নুরুল ইসলাম, মা জাহানুর বেগম, প্রতিবন্ধি ছেলে ইব্রাহীম, রুমার মামা জাহাঙ্গীর আলম ও শাহিন।
লিখিত বক্তব্যে রুমা বেগম বলেন, আমার স্বামী মােঃ কালাম জোমাদ্দার ওমানে লেবার পদে কাজ করার সময় সড়ক দূর্ঘটনায় ২০১৭ সালে মৃত্যু বরণ করে। এই ঘটনায় ওই দেশে একটি মামলা হয়। মামলায় আসামী পক্ষ অব্যাহতি পাওয়ার আপােসের শর্তে কোর্টে আবেদন করেন। কোর্ট বাংলাদেশী ত্রিশ লাখ টাকা জরিমানা করে গাড়ীর মালিককে। ওই টাকার মূল দাবীদার আমি, আমার পুত্র মােঃ ইব্রাহিম এবং শাশুরী মরিয়ম। ওমানে মামলা পরিচালনা করেন আমার শাশুরীর ভগ্নিপতি স্বপন। আমার শাশুরীকে বিষয়টি স্বপন জানায়। আমার শাশুরী স্বপন ও স্থানীয় চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ষড়যন্ত্র করে ওমানে আসামীদের কাছে তথ্য দেয় মৃত কালামের স্ত্রী রুমা পুত্র সন্তান নিয়া অন্যত্র বিবাহ বসেছে। অথচ আমি বিবাহ বসিনি। আমার শাশুরী স্বপনের মাধ্যমে আসামীদের জানায় চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের একাউন্টে টাকা দিলে আমি পাব। ওমান থেকে ৩০ লাখ টাকা চেয়ারম্যানের একাউন্টে আসে। চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান তৎকালিন বামনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং বামনা থানার ওসির নিকট স্বীকার টাকার কথা করেন। রুমা বলেন, ওমানে মামলা পরিচালনাকারী স্বপন পুলিশের নিকট জবানবন্দি দিয়েছেন ৩০ লাখ টাকা পেয়ে আমি লাশ দেশে আনাসহ বিভিন্ন খাতে খরচ বাদে ১৭ লাখ টাকা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের একাউন্টে দেই। ওই টাকা চেয়ারম্যান বরগুনা ইসলামিয়া ব্যাংকে জমা রাখেন। রুমা বলেন, চেয়ারম্যান আমার শাশুরী মরিয়মকে কিছু টাকা দিয়ে বাকি টাকা তিনি আত্মসাৎ করেছেন। আমার শাশুরী ওয়ারিশ হিসাবে পাবেন তিন লাখ টাকা। চেয়ারম্যান সেই তিন লাখ টাকা তাকে দিতে পারেন। বাকি ১৪ লাখ টাকার মালিক আমি ও আমার সন্তান। রুমার বাবা বলেন, আমি রিক্সা চালিয়ে মেয়ে নাতির পেটে ভাত দেই। চেয়ারম্যানের কাছে টাকা চাইলে সে পিস্তত বের করে আমাকে গুলি দিতে চায়। আমরা ডিসি এসপির কাছে অভিযোগ দিলেও কোন প্রতিকার পাইনি। আমরা গরীব মানুষ। আমরা খেতে পরতে পারি না। আমার মেয়ে টাকা পেলে প্রতিবন্ধি সন্তান নিয়ে কোন রকম বাঁচতে পারবে। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানকে ০১৭৭৪৯৫৪৬৫৪ নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলে তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ