• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আবারও স্বর্ণের দাম কমলো বিশ্ববাজারে,, আনসারের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনার অনুমোদন: অর্থ উপদেষ্টা,,, রাজধানীতে প্রতি মাসে গড়ে ২০টি হত্যা: ডিএমপি,,, দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচারে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার,,, মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

কলাপাড়ায় রশি টানা নৌকাই গ্রামবাসীদের ভরসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২২০ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২২

মো.নাহিদুল হকঃকলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি ।। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার চম্পাপুর ও ধানখালী এই দুই ইউনিয়নের মাঝ খানে দেবপুর খালের দুই পারের বিভিন্ন পয়েন্টে রয়েছে মাঝিবিহীন একাধিক নৌকা। আবার দু’প্রান্তেই রশি বাঁধা। প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীসহ গ্রামবাসীরা রশি টেনে আসা-যাওয়া করছে। এছাড়া পায়রাবন্দর ও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের শ্রমিকদের এ নৌকায় পারাপার হতে হয়। একপারে পশ্চিম পাঁচজুনিয়া,অপর পারে পূর্ব দেবপুর গ্রাম। মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে দেবপুর খাল। প্রতিদিন পারাপার হতে গিয়ে ছোট-খাটো দুর্ঘটনাও ঘটেছে বলে ওই খাল পারের বাসীন্দারা জানিয়েছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই খালের অবস্থান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। পশ্চিম পারে পাঁচজুনিয়া আর পূর্বপারে দেবপুর গ্রাম। সেখানে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। তাই ওইসব গ্রামের ছেলে-মেয়েদের স্কুল কলেজে যেতে হয় রশি টানা নৌকায়। তবে এ নৌকায় নির্ধারিত কোন মাঝি নেই। রশি টেনে পারাপার হতে হয়। এতে শিশুদের ঝুঁকি অনেক বেশি। এর ফলে অনেক অভিভাবক তাদের ছেলে-মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন।
মাঝিবিহীন নৌকায় পারা পার হওয়া একাধিক শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের প্রতিদিন নৌকর রশি টেনে পার হয়ে স্কুলে যেতে হয়। এতে করে খালে পরে অনেক সময় বই খাতাও ভিজে যায়।
ধানখালী সোনাগাজী হায়াতুন্নেছা অশ্রাব একাডেমি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুখরঞ্জন তালুকদার বলেন, নৌকায় পারাপারে ঝুঁকি থাকায় অনেকে সময় শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসে না। কিন্তু খালটিতে একটি সেতু থাকলে রশি টানা নৌকায় পারাপার হতে হতো না।
চম্পাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রিন্টু তালুকদার বলেন, পাঁচজুনিয়া ও দেবপুর দুই গ্রামের মাঝখানে এই খাল। এখানে একটি ব্রিজ থাকলে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীসহ গ্রামবাসীদের চলাচলে অনেক সুবিধা হত।

 

 

 

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ