• শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শিরোনাম: হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতের পর্যালোচনা চলছে: প্রেস সচিবের দাবি,,, শিরোনাম: পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে প্রবাসী নিবন্ধন ৭০ হাজার ৬৬০,,,, কুয়াকাটায় ১২ বছর আগে বিক্রি হওয়া জমি ফের দখলের চেষ্টায় দুশ্চিন্তায় ক্রেতা শ্যামলী বেগম,,, নওগাঁর বদলগাছিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর মান্দায় অগ্নিকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে মানবতার ফেরিওয়ালা ডাঃ ইকরামুল বারী টিপু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে নারীর ভূমিকা ও বিএনপির ঐক্য জোরদারের আহ্বান ডা. ইকরামুল বারী টিপুর/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বিএনপির মনোনীত ধানের শীষের নির্বাচনী উঠোন বৈঠকের বিশেষ অতিথি হলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি, জনমনে ক্ষোভ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বদলগাছীতে চার লাখের গাছ দুই লাখে বিক্রি, বিদ্যালয়ের লোকসান দুই লাখ টাকা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। পটুয়াখালী-৪, হাতপাখার ভরাডুবির শংকা মাও. মোস্তাফিজুরের নেতৃত্বে ৫ শতাধিক নেতাকর্মীর গন পদত্যাগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে খাসজমি দখলের অভিযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

শিরোনাম: হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতের পর্যালোচনা চলছে: প্রেস সচিবের দাবি,,,

রিপোর্টার: / ১৩ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

 

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, বাংলাদেশের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত বর্তমানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ বিষয়ে খতিয়ে দেখছে। শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ তথ্য তুলে ধরেন।

শফিকুল আলম লেখেন, জুলাই মাসের গণহত্যা মামলায় দণ্ডিত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারত গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি বিবেচনা করছে। তবে প্রত্যর্পণের প্রক্রিয়া শুরু হবে প্রথমে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি আসাদুজ্জামান খান কামালকে দিয়ে।

তিনি দাবি করেন, “হাসিনার শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সমর্থক থাকলেও প্রতিদিনই স্পষ্ট হচ্ছে—ঢাকার কসাই হিসেবে পরিচিত আসাদুজ্জামান খান কামাল খুব শিগগিরই বিচারের মুখোমুখি হতে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হবে। হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে সংঘটিত অপরাধগুলো যত সামনে আসছে, গণহত্যা ও গুমের ঘটনায় কামালের ভূমিকা তত বেশি বৈশ্বিক গণমাধ্যমের নজরে আসছে।”

প্রেস সচিব আরও লেখেন, “কামাল বা অন্য আওয়ামী লীগ নেতারা যত অর্থই ব্যয় করুক, দায় এড়ানো সম্ভব হবে না। যদি আমরা জাতি হিসেবে জুলাইয়ের গণহত্যার শিকারদের ন্যায়বিচার এবং হাসিনা আমলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার নিশ্চিত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, তবে অপরাধীদের পরিণতি থেকে পালানো ক্রমশ কঠিন হবে। এটি শুরু হবে কামালকে দিয়ে, এরপর একে একে সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ